যারা বড় চিন্তা করতে পারেন, যাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রথাগত সীমা অতিক্রম করে, তারাই সমাজ ও সভ্যতাকে নতুন দিকনির্দেশনা দেন।

**কেন তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ?**

১. **পরিবর্তনের চালিকাশক্তি**: মহৎ চিন্তাবিদরা সমস্যার গভীরে গিয়ে সমাধান খোঁজেন, যা সাধারণ দৃষ্টিতে ধরা পড়ে না।

২. **অনুপ্রেরণা**: তাদের চিন্তা ও কাজ অন্যদের জন্য পথ দেখায়, সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

৩. **টেকসই উন্নয়ন**: দূরদর্শী ব্যক্তিরা কেবল বর্তমান নয়, ভবিষ্যতের জন্যও পরিকল্পনা করেন।

**যেভাবে তাদের মর্যাদা দেওয়া যায়:**

– শিক্ষা ও গবেষণায় সুযোগ তৈরি করে (যেমন: বিজ্ঞান, দর্শন, শিল্প)।

– সমাজে নতুন চিন্তাকে উৎসাহিত করে, ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে।

– বাস্তব সমস্যা সমাধানে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে।

আপনার এই বক্তব্য **স্টিভ জবস**, **আইনস্টাইন**, বা **রবীন্দ্রনাথের** মতো ব্যক্তিদের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়—যারা চিন্তার জগতে বিপ্লব এনেছিলেন। আসলে, পৃথিবী এগিয়ে যায় এমন মানুষের হাত ধরেই যারা স্বপ্ন দেখতে জানেন এবং সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের সাহস রাখেন।

*”বড় চিন্তা করুন, ছোট করে শুরু করুন, এখনই করুন।”* — এটাই তো প্রগতির মন্ত্র! 🌟

✍️Chowdhury Jasimuddin

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *